ASANSOLKULTI-BARAKAR

লছিপুরে কার মদতে তৈরি হলো গোলকধাঁধার মত বিশাল অট্টালিকা, কাটমানিখোরদের ওপর কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, নাকি শুধু চুনোপুঁটিরা আসবে তদন্তের আওতায় !

বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, সৌরদীপ্ত সেনগুপ্ত:
লছিপুর নিষিদ্ধপল্লীতে অভিযানের পর এবার ওই জায়গায় একটি বিশাল অট্টালিকা নির্মাণের চিত্র প্রকাশ পেয়েছে যা চমকে দেওয়ার মত। গোলকধাঁধার মতো বিলাসবহুল প্রাসাদোপম এই বিল্ডিং সেখানে কিভাবে তৈরি করা হলো তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে বিভিন্ন মহলে । মানুষ বলেছেন যে রাতারাতি এই ভবনটি তৈরি হয়নি। এটি তৈরি করতে বেশ কয়েক মাস, এমনকি কয়েক বছর লেগে গিয়েছে। মিউনিসিপাল কর্পোরেশন কি এই অবৈধ নির্মাণ সম্পর্কে অবগত ছিল না, যদি তাই হয় তবে এখন পর্যন্ত কেন কোনো ব্যবস্থা কেন নেওয়া হয়নি? কিছুদিন আগে পুরসভার কর্পোরেশন বোর্ডের প্রাক্তন এক পদাধিকারীর ভূমিকার উপর আঙুল তোলেন অন্য এক প্রাক্তন পদাধিকারী।

এখন প্রশ্ন উঠছে যে কার মদতে লছিপুরে এই বাড়ি নির্মিত হয়েছিল? এই বাড়িটি পৌরসভার অনুমতি ছাড়াই এবং এডিডিএ থেকে এনওসি না নিয়ে নির্মিত হয়েছিল বলে শোনা যাচ্ছে। অর্থাৎ একদিকে মিউনিসিপাল কর্পোরেশন এবং অন্যদিকে ADDA উভয়কেই বঞ্চিত করা হয়েছিল এবং এতে ‘কাটমানি’ কার পকেটে চলে গেল, এটাই বড় প্রশ্ন। মানুষ বলেছেন যে যারা অবৈধ নির্মাণের জন্য ‘কাটমানি’ নিয়েছিল তারা কি তদন্তের আওতায় আসবে নাকি শুধুমাত্র চুনোপুটিরা তদন্তের আওতায় আসবে।

অবৈধ নির্মাণ ভেঙে ফেলা হবে – অমরনাথ চ্যাটার্জি

লছিপুর এলাকায় অবৈধভাবে নির্মিত ঘরবাড়ি ভেঙে ফেলা হবে। এটি প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আসানসোল মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের প্রশাসক অমরনাথ চ্যাটার্জি উপরোক্ত বিষয়গুলো বলেন। তিনি বলেন, কর্পোরেশনকে অন্ধকারে রেখে এই নির্মাণ করা হয়েছে। কর্পোরেশন এই ধরনের নির্মাণ কখনও বরদাস্ত করবে না। শিগগিরই ওই জায়গায় অবৈধ নির্মাণ গুলি ভেঙ্গে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।


लच्छीपुर में कौन है बड़ा बाबू, वायरल आडियो क्लिप से आया चर्चा में, गौतम विदेश भागने की फिराक में 

News Editor

Mr. Chandan | Senior News Editor Profile Mr. Chandan is a highly respected and seasoned Senior News Editor who brings over two decades (20+ years) of distinguished experience in the print media industry to the Bengal Mirror team. His extensive expertise is instrumental in upholding our commitment to quality, accuracy, and the #ThinkPositive journalistic standard.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *