পশ্চিম বর্ধমান জেলার মুকুটে আরো একটা পালক যুক্ত হলো, রাজ্যে প্রথম স্থান অধিকার
বেঙ্গল মিরর, দেব ভট্টাচার্য, আসানসোল । পশ্চিম বর্ধমান ( Paschim Bardhaman) জেলার মুকুটে আরো একটা পালক যুক্ত হলো ।বাংলা সহায়তা কেন্দ্র ( Bangla Sahayata Kendra) কাজের দিক থেকে রাজ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে ।সরকারিভাবে এদিন এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জেলায় আসার ৪৮ ঘন্টা আগে এমন একটি সরকারি ঘোষনায় তিনি অবশ্যই খুশি হবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
![](https://bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2024/05/img-20240520-wa01481045365085360283686-500x428.jpg)
![](https://bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2024/09/img-20240909-wa00806721733580827251668.jpg)
![](https://bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2024/12/fb_img_17339279922403722767543487143310-476x500.jpg)
![](https://bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2021/09/img-20210902-wa00331921059622551265701-375x500.jpg)
বাংলা সহায়তা কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা জেলা আধিকারিক তমোজিৎ চক্রবর্তী জানান এই মুহূর্তে পৌরসভা এবং ব্লক গুলো মিলিয়ে আমাদের মোট ৯৫ টি বাংলা সহায়তা কেন্দ্র জেলায় আছে। কেন্দ্রগুলি থেকে ২৭০ ধরনের কাজকর্ম সাধারণ মানুষের স্বার্থে হয়ে থাকে। গত এক বছরে দুই লক্ষের বেশি মানুষ এখানে বিভিন্ন পরিষেবা পেয়েছেন । এই জেলায় ১৭ লক্ষ বাসিন্দা শহরে এবং গ্রামের ১১ লক্ষ বাসিন্দা বাংলা সহায়তা কেন্দ্র থেকে নানান ধরনের উপকার পাচ্ছেন । সবচেয়ে বড় কথা এতদিন কোনো যুবক-যুবতীকে বা ছাত্র-ছাত্রী অথবা সাধারণ মানুষকে যদি কোনরকম সহকারী পরীক্ষার ফরম বা পরিষেবার আবেদন জমা দিতে হতো অথবা পরিষেবা নিতে হতো তাহলে তাদের বেসরকারি সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে অর্থের বিনিময় সেটা নিতে হতো
। ৯৫ টি পরিষেবার মধ্যে ৪৯টি কেন্দ্র জেলার বিভিন্ন গ্রামীণ হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আছে। ১১ টি ব্লক মহাকুমা ও জেলা দপ্তরে এবং ১৬ টি কেন্দ্র বিভিন্ন পাঠাগারে আছে ।আসানসোল এবং দুর্গাপুরের পুর এলাকায় চারটি কেন্দ্র আছে। যারা এখান থেকে পরিষেবা নিয়েছেন এমন একজন সালানপুর ব্লকের বাসিন্দা কাকলি মিত্র বলেন আমি আমার করোনার টেস্টের রিপোর্ট এখান থেকে নিয়েছি । তার সঙ্গে আমার আত্মীয়র একটি পরীক্ষার আবেদনপত্রর পরিষেবা পেয়েছি বিনা পয়সায় । এজন্য মুখ্যমন্ত্রীর এই উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। রানীগঞ্জের বল্লভপুরের বাসিন্দা রতন রুইদাস বলেন এই পরিষেবাটি থেকে আমি শুধু নয়, আমাদের গ্রামের তিন-চারজন দারুণভাবে উপকৃত হয়েছে । আমার কন্যার জন্য এখান থেকেই স্কলারশিপের আবেদন করতে পেরেছি। সবচেয়ে বড় কথা করোনার সময় গ্রামে বসেই বিনা পয়সায় এমন পরিষেবা মেলায় অত্যন্ত সুবিধাজনক প্রচেষ্টা।
Coal Case : ED রাজ্যের আইনমন্ত্রীকে তলব করল, মন্ত্রী বলেন তিনি কোনো নোটিশ পাননি, ভীত নন