ASANSOL

জেলা জুড়ে নাকা চেকিং দুর্গাপুর বন বিভাগের

বেঙ্গল মিরর, কাজল মিত্র :-এই বসন্তের সময় জঙ্গলে কোন মতে দুষ্কৃতীরা আগুন না লাগাতে পারে,কাঠ পাচারকারী,চোরা শিকারি, আন্তরজ্য পাখি পাচার তার জন্য কড়া ভাবে কার্যকরী করতে সর্বদা সক্রিয় জেলা বন বিভাগ, দক্ষিণ পূর্ব চক্র ৷ জেলা পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুর বন বিভাগের তরফে এই সময় জঙ্গলকে রক্ষা করতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে চলেছে পশ্চিম বর্ধমান জেলা জুড়ে বিভিন্ন জঙ্গলের পাশের রোডে বিভিন্ন গ্রাম্য এলাকায় রাস্তার ধারে আন্ত:জেলা সীমান্তে নাকা চেকিং চলছে৷ রাস্তায় নেমে গাড়ি চেকিং করতে দেখা যাচ্ছে বনদপ্তরের উচ্চপদস্থ অধিকারী দক্ষিণ পূর্ব চক্র তথা বর্ধমান দুর্গাপুর এবং বীরভূম জেলা মুখ্য বনপাল(CCF) M.R.Bhatta, IFS এবং DFO বুদ্ধদেব মন্ডল. বনবিভাগের বিভিন্ন দুর্গাপুর বন বিভাগের অন্তর্গত বিভিন্ন বনাঞ্চলের আয়ত্তে থাকা বিভিন্ন জঙ্গলে রাস্তার ধারে নাকা চেকিং পয়েন্টে চলছে দিন রাতে রাস্তা জুড়ে আন্ত:রাজ্য নাকা চেকিং .


জঙ্গল এলাকাতে যাতে কেউ দেশলাই , ম্যাচিস, বিড়ি সিগারেট, আগ্নেয়স্ত্র, বোমা নিয়ে প্রবেশ না করতে পারে এবং জঙ্গলে এলাকার রাস্তা দিয়েও যাতে পার না হতে পারে যার ফলে জঙ্গলে আগুন লেগে যেতে পারে এবং যাতে জঙ্গলে কোন দুর্ঘটনা ঘটতে না পারে তার জন্য বনদপ্তর সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে. পশ্চিম বর্ধমান জেলা জুড়ে বিভিন্ন অঞ্চলে বনদপ্তরের অধিকারী থেকে শুরু করে ফরেস্ট ফোর্স এবং অন্যান্য বন কর্মীদের নিয়ে চলছে জঙ্গলে জঙ্গলে টহলদারি এবং বিভিন্ন রাস্তার চৌমাথায় তল্লাশি অভিযান জঙ্গলমহল এলাকা গুলিতে বিশেষ ভাবে বনদপ্তরকে সক্রিয় অবস্থায় দেখতে পাওয়া যাচ্ছে.. এর ফলে বিভিন্ন দুষ্কৃতীরা যারা জঙ্গল পুড়িয়ে সেই কাঠ অন্তরাজ্য এবং অন্তর জেলায় পাচার করে তারা ভয় পাচ্ছে এবং বনদপ্তর সূত্রে জানায় যাচ্ছে যে এর ফলে জঙ্গলে আগুন লাগানো আগের থেকে অনেকটাই কম হবে বলে আশা করা যাচ্ছে.পশ্চিম বর্ধমান জেলার বারাবনি , সালানপুর ব্লক জুড়ে বিশেষভাবে সক্রিয় অর্জন করেছে আসানসোল বনাঞ্চল এবং তার সাথে সাথে দুর্গাপুর রানিগঞ্জ আরো বিভিন্ন জায়গার সক্রিয়ভাবে নাকা চেকিং করা হচ্ছে নিরন্তর ভাবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *