বিশ্বভারতীকে ইউনেস্কোর স্বীকৃতি, আসানসোলে প্রভাত ফেরির আয়োজনে কালচারাল এ্যান্ড লিটারারি ফোরাম অফ বেঙ্গল
বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, সৌরদীপ্ত সেনগুপ্ত ও রাজা বন্দোপাধ্যায়: বিশ্বভারতীকে ইউনেস্কোর তরফে “হেরিটেজ সাইট” হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এই স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাতে শনিবার সকালে আসানসোলের কালচারাল অ্যান্ড লিটারারি ফোরাম অফ বেঙ্গলের পক্ষ থেকে আসানসোলের জিটি রোডের পুরনো রামকৃষ্ণ মিশন স্কুল মোড় থেকে একটি প্রভাত ফেরির আয়োজন করা হয়। জিটি রোডের বিএনআর মোড়ে রবীন্দ্র ভবনের সামনে গিয়ে এই প্রভাত ফেরী গিয়ে শেষ হয় । এই প্রভাত ফেরীর নেতৃত্বে ছিলেন আসানসোল পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র, ফোরামের সভাপতি জিতেন্দ্র তিওয়ারি। বিএনআরে রবীন্দ্র ভবনের সামনে এই প্রভাত ফেরী শেষ হওয়ার পরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তির পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি শ্রদ্ধা জিতেন্দ্র তেওয়ারি সহ অন্যান্যরা ।
এ প্রসঙ্গে জিতেন্দ্র তিওয়ারি বলেন, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিষ্ঠিত শান্তিনিকেতন বিশ্বভারতীকে ইউনেস্কো ঐতিহ্যের মর্যাদা দিয়েছে। এটা খুবই আনন্দের বিষয়। তিনি আরো বলেন, এটা সমগ্র বিশ্বের জন্য সম্মানের বিষয়। এই সম্মানকে স্বাগত জানাতেই এদিন এই প্রভাত ফেরীর আয়োজন করা হয়েছিলো। তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরকে ধন্যবাদ জানান। যাদের প্রচেষ্টায় এটি সম্ভব হয়েছে।তিনি এদিনের প্রভাত ফেরীতে অংশগ্রহণকারী সমস্ত বুদ্ধিজীবীদের ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, বাংলা ও ভারতের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এভাবে সম্মানিত করে তাদের কৃতিত্ব জনগণের সামনে তুলে ধরলে এই রাজ্য ও ভারত উন্নতি করবে। জিতেন্দ্র তেওয়ারি ছাড়াও এই প্রভাত ফেরীতে উপস্থিত ছিলেন আসানসোল পুরনিগমের বিজেপি কাউন্সিলরদের দলনেত্রী চৈতালি তিওয়ারি, অরিজিৎ রায়, সরিতা সিং ।