আসানসোলে বিইইউপি স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠক, পশ্চিম বর্ধমানে বিধানসভার উন্নয়নের শীর্ষে পাণ্ডবেশ্বর
বেঙ্গল মিরর, আসানসোল,সৌরদীপ্ত সেনগুপ্ত/ রাজা বন্দোপাধ্যায়ঃ* পশ্চিম বর্ধমান জেলায় বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের ( বিইইউপি) খরচের শীর্ষে পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভা। শুক্রবার বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং হয় আসানসোলের সার্কিট হাউসে। গত তিনদিন ধরে বিইইউপি স্ট্যান্ডিং কমিটি ছিলো মেদিনীপুর,পুরুলিয়া, বাঁকুড়া জেলায়। শুক্রবার সকালে এই কমিটির সদস্যরা চার নম্বর জেলার পরিদর্শনে হিসেবে পশ্চিম বর্ধমানে আসেন। এদিন তারা আসানসোলের সার্কিট হাউসে কমিটির চেয়ারম্যান বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকির উপস্থিতিতে জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক সঞ্জয় পাল পশ্চিম বর্ধমান জেলার সকল বিধায়কদের নিয়ে একটি বৈঠক করেন।
জানা এই প্রকল্পের ৫১% শতাংশ কাজ হয়েছে পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভায় বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর বিধানসভায়। দূর্গাপুর পূর্বে ৩৭%শতাংশ ( বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার) দুর্গাপুর পশ্চিম ২০% ( বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘোড়ুই) , রানিগঞ্জে ৩০% ( তৃনমুল কংগ্রেস বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়) , জামুরিয়ায় ৪০ % ( তৃনমুল কংগ্রেস বিধায়ক হরেরাম সিং) , আসানসোল দক্ষিণ ৩৮% ( বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল) , আসানসোল উত্তর ২৬ % ( তৃনমুল কংগ্রেস বিধায়ক রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটক) , কুলটি ২৯%( বিজেপি বিধায়ক ডাঃ অজয় পোদ্দার) ও বারাবনি ৪৯ % ( তৃনমুল কংগ্রেস বিধায়ক বিধান উপাধ্যায়)।
জানা গেছে, ২০২১ সালের পর থেকে পশ্চিম বর্ধমান জেলার সকল বিধানসভার নিরিখে এই কাজের হিসেব।
বিইইউপির বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান নওশাদ সিদ্দিকী সহ কমিটির সকল সদস্যরা এদিন বৈঠকের পাশাপাশি এলাকা পরিদর্শনও করেন।
এই বিষয়ে নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, সারা পশ্চিমবঙ্গ সহ পশ্চিম বর্ধমান জুড়ে এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে। আগামী দিনে সাধারণ মানুষের উন্নয়নে কোন অংশে কম হবে না। আরো বেশি করে উন্নয়ন করা হবে।