টিডিবি কলেজে অধ্যাপককে হেনস্থার প্রতিবাদের পরিচালন কমিটি নিল দৃঢ় পদক্ষেপ
বেঙ্গল মিরর, চরণ মুখার্জী, রানীগঞ্জ :অবশেষে রানীগঞ্জের দীর্ঘ প্রাচীন প্রতিষ্ঠিত টিডিবি কলেজে কলেজ অধ্যাপক কে হেনস্থার প্রতিবাদের বিষয়কে নজরে রেখে কলেজ পরিচালন কমিটি নিল দৃঢ় পদক্ষেপ। আগামী ১৬ই মে রানীগঞ্জের টিডিবি কলেজের টিচার কাউন্সিলের মিটিং চলাকালীন কলেজের এক ছাত্র সেই বৈঠকের মাঝে গিয়ে কলেজের টিচার ইনচার্জকে আঙ্গুল উচিয়ে কথা বলায় আশ ফলনের প্রতিবাদ করেন কলেজের ওই ফিজিক্স বিভাগের অধ্যক্ষ পাসাল কিস্কু, সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কলেজ চত্বরে অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয় বেশ কয়েকজন পড়ুয়া ও কিছু বহিরাগত এই বিষয়কে নিয়ে উত্তেজনার পরিবেশ সৃষ্টি করে বলেই অভিযোগ। আর এই সকল বিষয়গুলিকে সে সময়ে কলেজের সকল শিক্ষক শিক্ষিকা লক্ষ্য করে প্রতিবাদ জানিয়ে টিআইসি রুমের বাইরে বিক্ষোভ দেখান।



একইভাবে সেখানে বেশ কিছু পড়ুয়া রাও বিক্ষোভ দেখায় এই বিক্ষোভ পরে সন্ধ্যে পর্যন্ত গড়ায়। সেদিন চরম উত্তেজনাময় পরিস্থিতি লক্ষ্য করা যায় কলেজ চত্বরে। আর এই সমগ্র বিক্ষোভের নিশানায় থাকে পার্সাল কিস্কু। পরিচিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে তাকে বিশেষ ভাবে নজরদারি রেখে বাড়ি পৌঁছতে হয়। এর পরই এ বিষয় নিয়ে নয় জুন, আদিবাসী সংগঠনের পক্ষ থেকে পার্সাল কিস্কুর সমর্থনে রানীগঞ্জের টিডিবি কলেজে স্মারক লিপি প্রদান করা হয় এর আগে ২৬ শে মে রানীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করেন বিশাল সংখ্যায় জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষজনেরা। আর তারপরে এবার নড়েচড়ে বসলো কলেজ পরিচালন সমিতির সদস্যরা। এবার সেই বিষয়কে সামনে রেখে টিডিবি কলেজের পরিচালক সমিতির সদস্যরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন সমস্ত বিষয়কে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের মাধ্যমে তাদের দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে সে অনুযায়ী সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখে বৃহস্পতিবার ১৭ই জুলাই তারা সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দেন যে অভিযোগ অবশেষে রানীগঞ্জের দীর্ঘ প্রাচীন প্রতিষ্ঠিত টিডিবি কলেজে কলেজ অধ্যাপক কে হেনস্থার প্রতিবাদের বিষয়কে নজরে রেখে কলেজ পরিচালন কমিটি নিল দৃঢ় পদক্ষেপ।
আগামী ১৬ই মে রানীগঞ্জের টিডিবি কলেজের টিচার কাউন্সিলের মিটিং চলাকালীন কলেজের এক ছাত্র সেই বৈঠকের মাঝে গিয়ে কলেজের টিচার ইনচার্জকে আঙ্গুল উচিয়ে কথা বলায় আশ ফলনের প্রতিবাদ করেন কলেজের ওই ফিজিক্স বিভাগের অধ্যক্ষ পাসাল কিস্কু, সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কলেজ চত্বরে অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয় বেশ কয়েকজন পড়ুয়া ও কিছু বহিরাগত এই বিষয়কে নিয়ে উত্তেজনার পরিবেশ সৃষ্টি করে বলেই অভিযোগ। আর এই সকল বিষয়গুলিকে সে সময়ে কলেজের সকল শিক্ষক শিক্ষিকা লক্ষ্য করে প্রতিবাদ জানিয়ে টিআইসি রুমের বাইরে বিক্ষোভ দেখান।
একইভাবে সেখানে বেশ কিছু পড়ুয়া রাও বিক্ষোভ দেখায় এই বিক্ষোভ পরে সন্ধ্যে পর্যন্ত গড়ায়। সেদিন চরম উত্তেজনাময় পরিস্থিতি লক্ষ্য করা যায় কলেজ চত্বরে। আর এই সমগ্র বিক্ষোভের নিশানায় থাকে পার্সাল কিস্কু। পরিচিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে তাকে বিশেষ ভাবে নজরদারি রেখে বাড়ি পৌঁছতে হয়। এর পরই এ বিষয় নিয়ে নয় জুন আদিবাসী সংগঠনের পক্ষ থেকে পার্সাল কিস্কুর সমর্থনে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও প্রতিটি ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ লক্ষ্য করে তা বিশ্লেষণ করে জানা গেছে যে পার্সেল কিসকুর বিরুদ্ধে যে মারধর করার অভিযোগ উঠেছিল তা একেবারে মিথ্যে, আর তার প্রসঙ্গে কোন অভিযোগের কথা উঠতে পারেনা বলেই দাবি করে উল্টে কলেজের টিচার ইনচার্জ মিলন মুখার্জিকে আঙ্গুল তুলে শ্মশানে দেওয়ার বিষয় কি কে গম্ভীর ভাবে দেখা হয়। একই সাথে অবশেষে রানীগঞ্জের দীর্ঘ প্রাচীন প্রতিষ্ঠিত টিডিবি কলেজে কলেজ অধ্যাপক কে হেনস্থার প্রতিবাদের বিষয়কে নজরে রেখে কলেজ পরিচালন কমিটি নিল দৃঢ় পদক্ষেপ। আগামী ১৬ই মে রানীগঞ্জের টিডিবি কলেজের টিচার কাউন্সিলের মিটিং চলাকালীন কলেজের এক ছাত্র সেই বৈঠকের মাঝে গিয়ে কলেজের টিচার ইনচার্জকে আঙ্গুল উচিয়ে কথা বলায় আশ ফলনের প্রতিবাদ করেন কলেজের ওই ফিজিক্স বিভাগের অধ্যক্ষ পাসাল কিস্কু, সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কলেজ চত্বরে অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয় বেশ কয়েকজন পড়ুয়া ও কিছু বহিরাগত এই বিষয়কে নিয়ে উত্তেজনার পরিবেশ সৃষ্টি করে বলেই অভিযোগ।
আর এই সকল বিষয়গুলিকে সে সময়ে কলেজের সকল শিক্ষক শিক্ষিকা লক্ষ্য করে প্রতিবাদ জানিয়ে টিআইসি রুমের বাইরে বিক্ষোভ দেখান। একইভাবে সেখানে বেশ কিছু পড়ুয়া রাও বিক্ষোভ দেখায় এই বিক্ষোভ পরে সন্ধ্যে পর্যন্ত গড়ায়। সেদিন চরম উত্তেজনাময় পরিস্থিতি লক্ষ্য করা যায় কলেজ চত্বরে। আর এই সমগ্র বিক্ষোভের নিশানায় থাকে পার্সাল কিস্কু। পরিচিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে তাকে বিশেষ ভাবে নজরদারি রেখে বাড়ি পৌঁছতে হয়। এর পরই এ বিষয় নিয়ে নয় জুন আদিবাসী সংগঠনের পক্ষ থেকে পার্সাল কিস্কুর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন তারা। জানান তার শিক্ষার পরিধি তার সুস্থ মানসিকতার পরিচয় দেয় যা তার দৈনন্দিন জীবন যাপনে স্পষ্ট। একই সাথে তারা জানিয়েছেন যে সকল পড়ুয়ারা সেদিনের এই ধরনের কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিল তাদের শুধুমাত্র কলেজে পরীক্ষা দেওয়ার সময়ে ও সেই সংক্রান্ত বিষয়ে কলেজে আসার এক্তিয়ার থাকবে। তবে আদিবাসী সংগঠনের নমনীয়তার বিষয় লক্ষ্য করে ওই সকল পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ যাতে নষ্ট না হয় সেজন্য অন্য কোন ব্যবস্থা গ্রহণ থেকে তারা বিরত থাকলেন বলেই দাবি করেন তারা। এদিনের এই বৈঠকে বিশেষভাবে উপস্থিত থাকতে দেখা যায় কলেজের পরিচালন সমিতির সভাপতি তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়, টিচার ইনচার্জ অধ্যাপক মিলন মুখোপাধ্যায়, অধ্যাপক পঙ্কজ কুমার সরেন, অধ্যাপক ডক্টর অমিতাভ নায়ক, অধ্যাপক সাফাকাত কামাল, অধ্যাপক ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায় প্রমূখ।