পশ্চিম বর্ধমান জেলা /আসানসোল পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র সহ তৃনমুল কংগ্রেসের চার নেতা ও নেত্রীকে শোকজ/২৪ ঘন্টার মধ্যে জবাব দিলেন মাত্র একজন / দূর্নীতি করলে, কোন রেয়াত নয়, কড়া বার্তা জেলা সভাপতির
করোনা ভাইরাসের সময় বাংলার মানুষদের বাঁচানোর জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় নিজে রাস্তায় নেমে কাজ করছেন বিনামূল্যে রেশন বিলি করার ব্যবস্থা করছেন। আমাদের সবাইকে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে তাদের সাহায্য করার নির্দেশ তিনি দিয়েছেন। তা যারা করেননি, তারা তা ঠিক করেননি। দলের যে স্তরের নেতা বা মেয়র চেয়ারম্যান, কাউন্সিলার, সে যেই হোক না কেন তাকে রেয়াত করা হবেনা। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি আছে। তৃণমূলের রাজ্য কমিটির তরফে দলের যুব সংগঠনের সর্বভারতীয় সভাপতি সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায় গত বৃহস্পতিবার পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃণমূল সভাপতি জিতেন্দ্র তেওয়ারি ও জেলার চেয়রাম্যান তথা কো-অর্ডিনেটর হিসাবে ভি শিবদাসন ওরফ দাসুের ভিডিও কনফারেন্সে এক বৈঠক করেন। অভিষেক জেলা সভাপতিকে চার নেতা ও নেত্রীকে তাদের বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ সম্পর্কে শোকজ করার নির্দেশ দেন। শুক্রবার তাদেরকে শোকজ করে আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই শোকজের জবাব দিতে বলা হয়। চারজনের মধ্যে শুক্রবার সন্ধ্যাতেই সেই শোকজের জবাব দিয়েছেন আসানসোল পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র তবস্সুম আরা। বাকি তিনজন আসানসোল পুরনিগমের ১১নং ওয়ার্ডের (জামুড়িয়া) কাউন্সিলর বেবি খাতুন, ৫৫ নং ওয়ার্ডে (আসানসোল) কাউন্সিলারের স্বামী তথা ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি শংকর চক্রবর্তী ও দূর্গাপুরের দলের শ্রমিক সংগঠনের নেতা দূর্গাপুর পুরনিগমের মেয়র পারিষদ প্রভাত চট্টোপাধ্যায় শনিবার দুপুর পর্যন্ত সেই শোকজের জবাব দেননি বলে জেলা সভাপতি এদিন জানান৷