ASANSOL

আসানসোলে তৃতীয়ার রাতে চললো গুলি, জখম যুবক

বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, রাজা বন্দোপাধ্যায়, দেব ভট্টাচার্য ও সৌরদীপ্ত সেনগুপ্তঃ তৃতীয়ার রাতে আসানসোল দক্ষিণ থানার জিটি রোডের আসানসোল পুরনিগমের ৫৫ নং ওয়ার্ডের গোপালপুরের সৎসঙ্গ নগরের কাছে তেঁতুলতলায় এক যুবকের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটে। বুধবার রাত আটটা নাগাদ হওয়া এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। গুলিবিদ্ধ হওয়া যুবকের নাম অঙ্কিত বর্মন (২১)। তাকে প্রথমে আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে সেখান থেকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জেলা হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে ।

Photo by Skitterphoto on Pexels.com

যদিও অন্য সূত্র থেকে জানা গেছে, যুবকের পরিবারের লোকেরা তাকে দুর্গাপুরের এক বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেছেন। তার মুখের থুতনিতে গুলি লেগেছে বলে পুলিশ ও জেলা হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়েছে । ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশের এসিপি (সেন্ট্রাল )দেবরাজ দাস, আসানসোল দক্ষিণ থানার ইন্সপেক্টর ইনচার্জ কৌশিক কুন্ডু বিশাল পুলিশ বাহিনী সেখানে পৌঁছান। কি কারনে এই গুলি চলেছে তা নিয়ে পুলিশের তরফে স্পষ্ট করে জানানো হয় নি। পুলিশ আধিকারিকরা বলেন, তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

তবে পুলিশ ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত আটটা নাগাদ বহিরাগত কোন এক যুবক গোপালপুরের সৎসঙ্গ নগরের তেঁতুলতলায় একটি বাড়িতে ঢুকে ছিলো। সেই খবর পেয়ে কয়েকজন যুবক সেই বাড়ির সামনে আসে। তাদের মধ্যে অঙ্কিত শর্মা নামে ঐ যুবক ছিলো। সবাই মিলে ঐ যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে শুরু করে । আচমকাই ঐ যুবক গুলি চালায়। সেই গুলি অঙ্কিতের মুখে থুতনিতে লাগে। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়তেই, ঐ যুবক পালিয়ে যায়। এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর দীপা চক্রবর্তী বলেন, গুলি চলার কথা শুনেছি ।কিন্তু আমি নিজে অসুস্থ থাকায়, বাড়িতে আছি। জানিনা কেন বা কে গুলি চালিয়েছে। পুলিশ এলাকায় এসেছে।

News Editor

Mr. Chandan | Senior News Editor Profile Mr. Chandan is a highly respected and seasoned Senior News Editor who brings over two decades (20+ years) of distinguished experience in the print media industry to the Bengal Mirror team. His extensive expertise is instrumental in upholding our commitment to quality, accuracy, and the #ThinkPositive journalistic standard.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *