এডিনোভাইরাস রোগের আক্রমণে হাত থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিশেষ ওয়ার্ড
বেঙ্গল মিরর, দেব ভট্টাচার্য্য, আসানসোল : এডিনোভাইরাস রোগের আক্রমণে হাত থেকে শিশুদের বাঁচাতে আসানসোল জেলা হাসপাতালে দশটি অতিরিক্ত শয্যা সংক্রান্ত বিশেষ ওয়ার্ড এবং দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালেও সমপরিমাণ শয্যা সংক্রান্ত বিশেষ ওয়ার্ড চালু করা ব্যবস্থা হলো বলে জানালেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারীক শেখ মোঃ ইউনুস খান। তিনি বলেন এখনো পর্যন্ত আমাদের জেলায় এই রোগে আক্রান্তের একজনও শিশুকে পাওয়া যায়নি। তবে শ্বাসকষ্ট বা একিউট রেস্পিরাটরি ইনফেকশন সংক্রান্ত অসুস্থতা নিয়ে প্রতিদিন ই কয়েকজন করে শিশু হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। তাদের কয়েকজনকে অক্সিজেন ও দিতে হচ্ছে । বুধবার আমাদের জেলার হাসপাতাল এবং অন্যান্য জায়গায় যারা শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ আছেন তাদের এ ব্যাপারে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার নিখিল চন্দ্র দাস বলেন আমরা মঙ্গলবারই আমাদের ট্রমা সেন্টারের ওপরের তলায় ১০ শয্যার বিশেষ পেডিয়াটিকস বা শিশু বিভাগ চালু করলাম ।যদি কোন ভাইরাসের রোগী আসে তাহলে তাকে সঙ্গে সঙ্গে এখানে ভর্তি করা হবে। তিনি জানান সম্প্রতি শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন অন্তত ১৫ থেকে ২০ জন শিশু ভর্তি হচ্ছে এখানে। তাদের মধ্যে ৫ থেকে ৭ জনকে অক্সিজেন দিতে হচ্ছে।এদের মধ্যে কেউ এডিনোভাইরাসে আক্রান্ত কিনা তা দেখার জন্য বিশেষ রক্ত পরীক্ষার প্রয়োজন। এখনই কোন শিশুকে ভেন্টিলেশনে পাঠানোর ব্যবস্থা নেই ।তবে প্রয়োজন হলে আমরা করোনার সময় শিশুদের যে ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা করেছিলাম সেটা চালু করা যাবে। এই মুহূর্তে আমাদের শিশুদের শয্যার সংখ্যা ৫০ হলেও আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ বলে জানা গেছে। আলাদা করে ২৪ ঘন্টার জন্য এখনই কোনও এ আর আই ক্লিনিক বা শ্বাসকষ্ট জনিত চিকিৎসার ক্লিনিক চালু করা হচ্ছে না বলেও পি এম ও এইচ জানান।
- HLG अस्पताल में रोटरी के सहयोग से 42 लोगों को दिया गया श्रवण यंत्र
- Durgapur कार में लाखों का गांजा, 4 गिरफ्तार
- দূর্গাপুরে চারচাকা গাড়ি থেকে উদ্ধার ৭৫ কেজি গাঁজা, গ্রেফতার মুর্শিদাবাদের তিন যুবক সহ চারজন
- SAIL ISP का वेंडर मीट, 35000 करोड़ के निवेश से मिलेंगे अपार अवसर
- রোটারি ক্লাব অফ আসানসোলের সহযোগিতা ও এইচএলজি হাসপাতালের উদ্যোগ, দুঃস্থ পরিবারের ৪২ জনকে দেওয়া হলো শ্রবণ যন্ত্র