কুলটির ঘটনা জঙ্গলে গাছ থেকে ঝুলন্ত কঙ্কাল উদ্ধার
বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, রাজা বন্দোপাধ্যায়ঃ* জঙ্গলের মধ্যে গাছে দড়িতে ঝুলন্ত একটি কঙ্কাল উদ্ধার হলো। রবিবার দুপুরের এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে আসানসোলের কুলটি থানার শাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির ঝালবাগান এলাকায়। খবর পেয়ে পরে পুলিশ এলাকায় আসে। পুলিশ উদ্ধার করে তা আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। পুলিশ জানায়, সোমবার সকালে এই কঙ্কালের ময়নাতদন্ত করা হবে। কঙ্কালের সঙ্গে একটা নীল রঙের ফুল প্যান্ট পাওয়া গেছে। কঙ্কালটি অঙ্গাত পরিচয় মাঝবয়সী কোন পুরুষের হতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ময়নাতদন্তের পরে গোটা বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান, কমপক্ষে ২০ দিন আগে অঙ্গাত পরিচয় কোন যুবক বা ব্যক্তি শাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির ঝালবাগানে ইসিএল কোয়ার্টারের পেছনে জঙ্গলের মধ্যে গাছে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছিলো। ঐ এলাকায় তেমন ভাবে কারোর যাতায়াত না থাকায়, কেউ তাকে দেখতে পায়নি। যে কারণে মৃতদেহ পচেগলে যায় ও কঙ্কালে পরিনত হয়। এদিন সকালে এক ব্যক্তি জঙ্গলের ঐ অংশে যাওয়ায় তিনি ঝুলন্ত কঙ্কালটি দেখতে পান।
পুলিশ জানায়, এই ঘটনায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
বাড়ির অদূরে গাছ থেকে যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার , এলাকায় চাঞ্চল্য
বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, রাজা বন্দোপাধ্যায়ঃ* বাড়ির অদূরে গাছ থেকে এক যুবকের গলায় দড়ি দেওয়া ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়। রবিবার সকালের এই ঘটনায় আসানসোলের কুলটি থানার ৯ নং শাঁকতোড়িয়া কোলিয়ারি এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। মৃত যুবকের নাম রবীন্দ্র তুরহা ( ২০)। এদিন দুপুরে আসানসোল জেলা হাসপাতালে যুবকের মৃতদেহর ময়নাতদন্ত হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে খাবার খাওয়ার পরে বাড়ির লোকেদের অজান্তে রবীন্দ্র তুরহা ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। রবিবার সকালে তার বাড়ির অদূরে একটা গাছে এলাকার বাসিন্দারা রবীন্দ্রর গলায় দড়ি দেওয়া ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান।
মৃত যুবকের সম্পর্কিত দাদা গোপাল তুরহা লিখিত ভাবে পুলিশকে জানিয়েছেন, ভাই গত কয়েক দিন ধরে কোন কারণে মানসিক অবসাদে ভুগছিলো। শনিবার রাতে খাবার খাওয়ার পরে সে বাড়ির কাউকে কিছু না বলে বেরিয়ে যায়। এদিন সকালে তার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান, মানসিক অবসাদের কারণেই ঐ যুবক গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন.
আসানসোলের হোমে আবাসিক বৃদ্ধার অস্বাভাবিক মৃত্যু
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৩ মার্চ আসানসোল রেল স্টেশনের ৫ নং প্ল্যাটফর্মের আসানসোল চাইল্ড লাইনের সদস্যরা আসানসোল স্টেশন চত্বর থেকে উদ্ধার করে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করেছিলো। পরে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো আসানসোল উত্তর থানার পলাশবাগানে ” ফেন্ড্রস্ অফ পুওর এ্যান্ড সোশালি এ্যাবানডেন্ট হোম বা ” আশ্রয়ে “। শনিবার রাতে সেই হোমে তিনি অচৈতন্য হয়ে পড়লে তাকে আসানসোল জেলা হাসপাতালের এমারজেন্সি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। সেখানে চিকিৎসক পরীক্ষা করে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশ জানায়, ঐ বৃদ্ধার অসুস্থ ছিলেন। কিন্তু তার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার রিপোর্টের ভিত্তিতে ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি ভিসেরা ফরেনসিক পরীক্ষা জন্য পাঠানো হয়েছে। একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলাও করা হয়েছে।