বরাকর নদী থেকে রমরমিয়ে অবৈধ বালি পাচার
বেঙ্গল মিরর, কাজল মিত্র :-বিভিন্ন নদী থেকে অবৈধভাবে বালি তোলার খবর নিত্যদিনের ঘটনা।তবে কুলটি থানার চৌরঙ্গী ফাঁড়ির অধীনে ডিবুডিহ চেকপোস্টের কাছে ডিবুডিহ গ্রামের নীচে কল্যানেশ্বরী মন্দিরের গা ঘেঁষে বয়ে যাওয়া বরাকর নদী থেকে আজকাল দিনের আলোয় অবৈধ বালি পাচার চলছে রমরমিয়ে।
প্রশাসন নীরব দর্শকদের ভূমিকায়।ডুবুডিহি চেকপোস্ট থেকে কল্যাণেশ্বরী যাওয়ার পথ ব্যবহার করে প্রতিদিন কয়েক ডজন ট্রাক্টর দিয়ে বলি পাচারকারীরা ওই এলাকায় বালি পাচার করে যাচ্ছে। মাইথন ড্যাম থেকে বেরিয়ে আসা এই বরাকর নদীর পাড় বালি মাফিয়াদের দ্বারা খোকলা করে দিয়েছে।




প্রশাসন জানুক না জানুক গ্রামবাসী জানেন, স্থানীয় প্রভাবশালী মহল ট্রাক্টর করে নদীতীর থেকে বালি তোলার কারণে নদীর বাঁধ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
তাছাড়া নদীর পাড়ে মাটির ভাঙনে নদীর গতিপথ পতিবর্তন হয়ে পড়বে।এই অবস্থা যদি চলতে থাকে তবে একদিন বরাকর নদীর কোলে চলে যাবে ডিবুডিহ গ্রাম, স্থানীয়দের কথায়, গত ছয় মাস ধরে বালি মাফিয়ারা এই ঘাটটিকে তাদের আস্তানা বানিয়েছে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হল, কাছাকাছি ডিবুডিহ চেকপোস্টে পুলিশ এর মেলা লেগে রয়েছে, যেখানে ডজন ডজন সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে, যেখানে ঝাড়খণ্ড থেকে বাংলায় প্রবেশকারী কয়লাগুলি পর্যবেক্ষণ করা হয়, যাতে অবৈধ কয়লা রাজ্যে প্রবেশ না করে।
এই চেকপোস্টের নাকের নিচ থেকে বালি চোরাচালান যেমন নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে, তেমনি এতে যোগসাজশের গন্ধও আসছে।এমন দুষ্কর্মে অবৈধ বালি উত্তোলকদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা,এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে পুলিশও মাসোহারা নিয়ে চুপ থাকছে।
- Asansol में बैंक आफ बड़ौदा द्वारा भविष्यत क्रेडिट कार्ड के आवेदनों पर परेशान करने के आरोप
- Asansol से सहरसा के लिए ट्रेन की मांग, सांसद को पत्र
- होलिका दहन हेतु डंडारोपण की पूजा
- স্থানীয়দের কাজে নিয়োগের দাবিতে খোলা মুখ খানিতে বিক্ষোভ, বন্ধ কাজ
- শ্রীবালানন্দ ব্রহ্মচারীর সঙ্গে রিষড়া প্রেম মন্দির আশ্রমের সংযোগ : কল্যাণ চক্রবর্তী