ASANSOL

” আসানসোল সৃষ্টি” র উদ্যোগে ” গ্রিন প্রজেক্ট “, বৃক্ষরোপণে সামিল মন্ত্রী ও মেয়র

বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, রাজা বন্দোপাধ্যায় ও সৌরদীপ্ত সেনগুপ্তঃ ( Asansol News Today ) সোশাল ভলেন্টিয়ারি অর্গানাইজেশন ‘ আসানসোল সৃষ্টি” পরিবেশকে দূষণ মুক্ত করতে ” গ্রিন প্রজেক্ট ” নিয়েছে। এই উদ্যোগের প্রথম পর্যায়ে সংগঠনের তরফে ২ হাজার গাছ আসানসোলের ১৯ নং জাতীয় সড়কের দুধারে লাগানো পরিকল্পনা নেওয়া হয়। এই উপলক্ষে শনিবার সকালে ” আসানসোল সৃষ্টি” র তরফে আসানসোলের ১৯ নং জাতীয় সড়কের এথোড়া মোড়ে এক অনুষ্ঠানে আয়োজন করা হয়েছিলো। এদিন একইসঙ্গে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দূর্গাপুজোকে সামনে রেখে দুঃস্থ মানুষদেরকে নতুন বস্ত্র দেওয়ার অন্য একটি প্রজেক্টের সূচনা করা হয়েছে। এদিন এথোড়া মোড় সংলগ্ন এলাকার ১০ জন মানুষের হাতে জামাকাপড় তুলে দেওয়া হয়।


এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বৃক্ষরোপনের সূচনা করেন রাজ্যের আইন ও শ্রম মন্ত্রী মলয় ঘটক। তিনি বলেন, এই রকম ভাবে সবাই যদি এগিয়ে আসে তাহলে পরিবেশ দূষণ যেমন কমবে, তেমনি সবুজায়ন হবে। অন্যদের মধ্যে ছিলেন আসানসোল পুরনিগমের মেয়র তথা বারাবনির বিধায়ক বিধান উপাধ্যায়, আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের মহারাজ স্বামী ভারুপানন্দ, আসানসোল পুরনিগমের মেয়র পারিষদ গুরুদাস ওরফে রকেট চট্টোপাধ্যায়, আসানসোল সৃষ্টির সভাপতি ডাঃ সুভাষ চট্টোপাধ্যায়, সম্পাদক ডাঃ দেবাশীষ বন্দোপাধ্যায়, আসানসোল চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির শচীন রায়, বিনোদ গুপ্তা, গৌরীশঙ্কর আগরওয়াল, বিমল মিহারিয়া, বিনোদ বাগারিয়া, কেকা ভট্টাচার্য, ও শর্মিষ্ঠা চট্টোপাধ্যায়।


এই প্রসঙ্গে আসানসোল সৃষ্টি” র সম্পাদক বলেন, আমাদের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে আসানসোলের ১৯ নং জাতীয় সড়কের এথোড়া মোড় থেকে কাল্লা মোড় পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার রাস্তার দুপাশে ৭ হাজার গাছ লাগানোর। এদিন এথোড়া মোড় সংলগ্ন এলাকায় প্রথম পর্যায়ে ২ হাজার গাছ লাগানো হয়েছে। এছাড়াও এদিন ১০ জন দুঃস্থ মানুষকে নতুন জামাকাপড় দিয়েছি। তিনি আরো বলেন, দূর্গাপুজোর আগে আমরা ১৫০ জন এমন মানুষের হাতে নতুন বস্ত্র তুলে দেবো।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *