পশ্চিম বর্ধমানের দুই কেন্দ্রে দলের প্রার্থীর জয়, কারিগর হিসাবে আত্মপ্রকাশ তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর
বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, রাজা বন্দোপাধ্যায়ঃ আসানসোল লোকসভা কেন্দ্র থেকে দ্বিতীয়বারের জন্য জিতে সাংসদ হয়ে দিল্লি গেলেন তৃনমুল কংগ্রেসের শত্রুঘ্ন সিনহা। একইভাবে এই জেলার অন্য একটি কেন্দ্র দূর্গাপুর বর্ধমান থেকে জিতে প্রথমবার সাংসদ হলেন তৃনমুল কংগ্রেসের প্রার্থী ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ।
আর দুই কেন্দ্রে দলের প্রার্থীর জেতার পরে জয়ের কারিগর হিসাবে রাজনীতির ময়দানে নতুনভাবে আত্মপ্রকাশ করলেন পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। তিনি যে বিধান সভার বিধায়ক সেই পান্ডবেশ্বর থেকে শত্রুঘ্ন সিনহা ৪০ হাজারেরও বেশি লিড পেয়েছেন। যা সাতটি বিধানসভার মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এর পাশাপাশি দলের প্রার্থী যে ব্যবধানে জিতেছেন, তার বেশিরভাগটাই এই পান্ডবেশ্বর থেকে এসেছে।
অন্যদিকে, পশ্চিম বর্ধমান জেলার মধ্যে থাকা দূর্গাপুর পূর্ব ও দূর্গাপুর পশ্চিম বিধানসভা বর্ধমান দূর্গাপুর কেন্দ্রের পড়ে। তার মধ্যে একটা দূর্গাপুর পশ্চিম থেকে এই কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী কীর্তি আজাদ লিড পেয়েছেন।
প্রসঙ্গতঃ, সোমবার গণনার আগের দিন আসানসোলের রবীন্দ্র ভবনে পশ্চিম বর্ধমান জেলার তৃনমুল কংগ্রেসের নেতা ও কাউন্টিং এজেন্টদের বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মোবাইল ফোনে দলের নেতা ও কর্মীদের বার্তা দেন। সেই সময় জেলা সভাপতি হিসাবে নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আশ্বস্ত করে জোরের সাথে বলেছিলেন, ” দিদি আমরা জিতবো “। শেষ পর্যন্ত তিনি তা করে দেখালেন।
এদিন এই জয়ের পরে নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, আমি আগেই বলেছিলাম আমরা জিতবো। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষের জন্য যা কাজ করেছেন, তাতে আসানসোলের মানুষ আমাদের সঙ্গে থাকবেন। মিডিয়া একজিট পোল করে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছিলো।
- डीएवी मॉडल स्कूल आसनसोल का वार्षिक उत्सव
- আসানসোলে আবর্জনা পরিষ্কার করাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা, পুলিশের সামনেই তৃণমূল কাউন্সিলারের সঙ্গে কংগ্রেস নেতার বচসা, ধাক্কাধাক্কি
- Asansol : आंदोलन के दौरान टीएमसी और कांग्रेस नेता में टकराव
- Maithon Picnic Spot Welcome Gate समेत विभिन्न योजनाओं का उद्घाटन
- মাইথন পিকনিক স্পটের স্বাগতম গেট সহ একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন বিধায়ক তথা মেয়র বিধান উপাধ্যায়