Saayoni Ghosh : বিজেপির যেসকল সাংসদরা রয়েছে তারা কাঠপুতলী
বেঙ্গল মিরর, কাজল মিত্র :-নির্বাচনের দিন হাতে গোনা মাত্র আর কটা দিন আর তাই প্রখর রোদ্র কে উপেক্ষা করেও আসানসোলে লোকসভা উপ নির্বাচনকে ঘিরে জোরকদমে প্রচার চলছে সমস্থ রাজনৈতিক দলের। প্রচারে রয়েছে তৃণমূলের প্রার্থী ও দলের উচ্চ নেতৃত্ব এবং কর্মী সমর্থকরা ।সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গ্রামে গঞ্জে প্রচার চলছে পুরো দমে। শুক্রবার সকালে কুলটি বিধানসভার মিঠানী গ্রামের সংহতি মঞ্চে কুলটি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্দোগে করা হলো এক নির্বাচনী কর্মিসভা,দলীয় প্রার্থী শত্রুঘন সিনহার সমর্থনে এই কর্মিসভায় মূখ্যরূপে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী সায়নী ঘোষ (Saayoni Ghosh) সঙ্গে জেলা চেয়ারম্যান উজ্বল চট্টোপাধ্যায়, ব্লক সভাপতি বিমান আচার্য্য ,মহিলা তৃণমূলের নেত্রী মৌমিতা সেনগুপ্ত সহ আরো অনেকে
এদিনে সায়নী ঘোষ প্রচারে এসে তৃণমূলের প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহাকে ভোট দিয়ে জেতার আবেদন নিয়ে জানান যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি শত্রুঘ্ন সিনহাকে প্রার্থী করে কোন ভুল করেননি কারন দিল্লিতে যে পার্লামেন্টে আছে সেটি বিজেপির রঙ্গমঞ্চ যারা রয়েছে তারা সবাই।আর সেখানে বিজেপির যেসকল সাংসদ রা রয়েছে তারা বিজেপির কাঠপুতলী । কারণ তারা যাবে কিন্তু কোন কাজ করবেনা। তাই বিজেপি কে ভোটে জিতিয়েও কোন লাভ হবে না।
কারন আগেই দেখেছেন বাবুল সুপ্রিয় মহাশয় কে তিনি জিতে গেলেও তাকে কোন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রিত্ব দেওয়া হয়নি কাজ করার কোন সুযোগ দেওয়া হয়নি।কিন্তু তৃণমূলের জন্য যদি আপনারা ভোট করেন আমাদের দিদির জন্যে ভোট করেন তাহলে জানবেন এখানকার কথা দিল্লিতে পৌঁছাবে ।শত্রুঘ্ন সিনহা অনেক বড় মাপের মানুষ তিনি জানেন পার্লামেন্ট থেকে কিভাবে আদায় করতে হয় ।কারন তিনি দুই বছর পার্লামেন্টের ক্যাবিনেট মিনিস্টার ছিলেন ।
আর শত্রুঘ্ন সিনহা জি সবসময়ই সত্যের পাশে থেকে লড়াই করে এসেছে ।শত্রুঘ্ন সিনহা নামটা একটা ন্যাশনাল নাম আসানসোল এর মানুষ যদি তাকে জিতিয়ে এখানকার সাংসদ বানাতে পারেন তাহলে নিশ্চয় আসানসোল এর জন্যে ভাল হবে ।আর আমার একশ শতাংশ বিশ্বাস যে তৃণমূলের জয় নিশ্চিত হবে ।তবে যদি তৃণমূলের মধ্যে কিছু মুখোশ ধারী রয়েছে যারা তৃণমূলের ঝাণ্ডা ধরে বিজিপি ও অন্যান্য দলের কাজ করে চলে সেসকল মানুষদের থেকে সাবধান থাকবেন এবং তাদের খুঁজে বের করে দল থেকে ছুড়ে ফেলে দিন ।