অগ্নিমূল্য বাজার, সেন্টার চালাতে সমস্যা, বিডিওর দ্বারস্থ বারাবনি ব্লকের আইসিডিএসের সহায়িকারা
বেঙ্গল মিরর, আসানসোল ও বারাবনি, মনোজ শর্মা ও রাজা বন্দোপাধ্যায়ঃ ডিম থেকে সবজি। সবকিছুই অগ্নিমূল্য। আর এই অবস্থায় সেইসব জিনিস কিনে রান্না করে খাবার দেওয়া কার্যত কঠিন হয়ে পড়েছে। সেন্টার চালাতে সমস্যা হচ্ছে। তাই বিডিও বা সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের দ্বারস্থ হলেন আইসিডিএস বা অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারের সহায়িকারা।
বুধবার পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের বারাবনি ব্লকের ১৮৮ টি আইসিডিএসের সহায়িকারা বারাবনির সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক বা বিডিও সৌমিত্র প্রতীক প্রধানকে একটি স্মারকলিপি দিলেন। মূলতঃ, কয়েক মাস ধরে বেশ কিছু জিনিসের দাম বেড়েই চলেছে। যেমন ডিমের দাম যা সরকারি মূল্য দেওয়া হয় তার থেকে দেড় টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে বর্তমানে। আর জ্বালানির ক্ষেত্রেও কেরোসিন তেল, কয়লা, ঘুঁটের মতো জিনিসের ব্যাপক হারে দাম বেড়ে গেছে।
![](https://i0.wp.com/bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2023/10/IMG-20230207-WA0151-e1698295248979.webp?resize=768%2C512&ssl=1)
![](https://i0.wp.com/bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2022/07/IMG-20220706-WA0037.jpg?resize=500%2C375&ssl=1)
এদিন বিডিওকে স্মারকলিপি দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন শিখা পাল, অন্নপূর্ণা শর্মা, শম্পা কবি, অনিমা গোপ সহ অন্যান্যরা। তারা বলেন, বর্তমানে সবকিছুরই যা দাম, তার চেয়ে অনেক কম টাকা ধার্য রয়েছে সরকারের তরফে। সেই দামে জিনিস কিনে আইসিডিএস সেন্টার চালালো যাচ্ছেনা। অনেক সময় আমাদেরকে টাকা খরচ করতে হচ্ছে। এইভাবে তো প্রতিদিন চলতে পারে না। তাই আমরা বিডিওর সঙ্গে দেখা করে আমাদের সমস্যার কথা বললাম। তিনি আমাদেরকে আশ্বাস দিয়েছেন।
পরে বিডিও বলেন, আইসিডিএস সেন্টারের সহায়িকারা আমার কাছে এসে তাদের সমস্যার কথা বলেছেন। তাদের মুল সমস্যা হলো বাজারের জিনিসের দাম। আমি তাদের কথা উর্ধতন কতৃপক্ষকে জানাবো। তিনি বলেন, তবে, কোনভাবেই সেন্টার বন্ধ করা যাবে না, তা আমি তাদেরকে জানিয়ে দিয়েছি।