ইন্ডিয়া পাওয়ার কার্যালয়ের সামনে মৃতদেহ রেখে বিক্ষোভ
কুলটির ঘটনা ঠিকা কর্মীর মৃত্যু ক্ষতি পূরণ ও চাকরির দাবি
বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, কাজল মিত্র ও রাজা বন্দ্যোপাধ্যায় :* আসানসোলের কুলটি থানার চিনাকুড়ির ইন্ডিয়া পাওয়ার কার্যালয়ের সামনে এক ঠিকা শ্রমিকের মৃতদেহ রেখে বিক্ষোভ চলল মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত। কুলটির তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন বিধায়ক উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায় খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তিনি কারখানা কর্তৃপক্ষ ও বিক্ষোভরত কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আলোচনা করেন সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, আজ বুধবার দুপুর বারোটার সময় মৃত কর্মীর পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি নিয়ে কারখানা কতৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হবে। উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায়ের এই আশ্বাসে দুপুরের দিকে মৃতদেহ তুলে নেওয়া হয় ও পরে শেষকৃত্যের ব্যবস্থা করা হয়।
ঘটনার বিষয়ে জানা যায়, স্থানীয় চিনাকুড়ি এলাকার বাসিন্দা সঞ্জয় ঠাকুর (৪০) প্রায় ২০ বছর থেকে ঐ বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন সংস্থায় ঠিকা শ্রমিকের কাজ করছে। মৃত ঠিকা শ্রমিকের দাদা অশোক ঠাকুর অভিযোগ করে বলেন, ভাই সঞ্জয় ঠাকুরকে জোর করে ঐ সংস্থার বয়লারে কাজ করানো হতো। এই কাজের ফলে শারীরিক অসুস্থ হয়ে আমার ভাই। চিকিৎসাধীন অবস্থায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার সকালে সঞ্জয় ঠাকুরের মৃতদেহ রেখে পরিবারের ও স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষতিপূরণ ও চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন। ঘটনার খবর পেয়ে কুলটি থানার নিয়ামতপুর ফাঁড়ির পুলিশ আসে। আসেন প্রাক্তন বিধায়ক তথা তৃনমূল কংগ্রেসের পশ্চিম বর্ধমান জেলা চেয়ারম্যান উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায়। পরে তিনি ঐ বিদ্যুৎ সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। কতৃপক্ষর আশ্বাসে বিক্ষোভ উঠে যায়।
- लोहा तस्करी में पूर्व पार्षद समेत दो टीएमसी नेता गिरफ्तार
- Tatanagar – Buxar Express समेत Asansol से चलनेवाली यह ट्रेनें देखें कब रहेंगी रद
- বারাবনি থানার ওসি মনোরঞ্জন মণ্ডল সাসপেন্ড
- Asansol : थानेदार मनोरंजन मंडल सस्पेंड
- পশুবলি নিষিদ্ধে আইন প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের : অবশেষে বোল্লা কালী মন্দিরে বলি নিয়ে কাটল জটিলতা