আবারো বারাবনি থানা এলাকা থেকে উদ্ধার হল অবৈধ কাঠ ভর্তি একটি পিকআপ ভ্যান
বেঙ্গল মিরর, কাজল মিত্র :- ফের অবৈধ কাঠ বোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান ও অন্য আলাদা একটি আলাদা আলাদা জায়গা থেকে উদ্ধার করল আসানসোল টেরিটোরিয়াল রেঞ্জের বন কর্মীরা।গোপনসুত্রে খবর পেয়ে শুক্রবার লালগঞ্জ মূল রাস্তার উপরে বনদপ্তরের নাকা চেকিং চলাকালীন একটি গাড়ি সহ বেআইনি কাঠ বাজেয়াপ্ত করল বনদপ্তর। অপরটি পানিফলা জঙ্গলের কাছ থেকে আটক করে বনদপ্তর সুত্রে খবর।এরকম অভিযান চলতেই থাকবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন বন আধিকারিকেরা
পশ্চিম বর্ধমান জেলা জুড়ে যে অবৈধ কাঠ পাচার চলছে তা বন্ধ করতে সমস্ত বন কর্মীরা সর্বদা চেষ্টা করে চলেছে।বন দপ্তরের আসানসোল টেরিটোরিয়াল রেঞ্জের বন জানালেন অবৈধ কাঠ গুলি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। জেলা জুড়ে অবৈধ কাঠগোলায় ভরে গেছে। বিভিন্ন বিভিন্ন কাঠগোলায় দিনের আলোতে বন কর্মী এবং পুলিশ কর্মীদের চোখে ধুলো দিয়ে প্রবেশ করে যাচ্ছে অবৈধ কাঠ।যা কাঠ মিল গুলিতে চেরাই করে বাজারে পাঠানো হচ্ছে।
যা নিয়ে বার বার প্রকৃতি প্রেমীরা অভিযোগ জানালেও
বনদপ্তর এবং স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা নিতে নারাজ.
বিনা অনুমতি নিয়ে সালানপুর এবং বারাবনির বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষজন গাছ কেটে ফেলে এই বিষয়ে জানতে গেলে কিছু প্রকৃতিপ্রেমী বলেন এই সময় মাইথনের,পাঞ্চেত জলাধার হয়ে বিভিন্ন নৌকাতে করে অবৈধ কাঠ আমাদের রাজ্যে প্রবেশ করে থাকে তার সঙ্গে সঙ্গে বারাবনি ব্লকের রুনাকুরা ঘাট,রূপনারায়ণপুর এর পাশ দিয়ে যাওয়া ঝাড়খন্ড রোড ,বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়ার, শিলিগুড়ি এবং কলকাতার বিভিন্ন অবৈধ কাঠ সেইগুলো দিনে রাতে ডিসেরগড় ঘাট, ডুবডি চেকপোস্ট আরো বিভিন্ন বাংলা ঝাড়খন্ড সীমান্তবর্তী জাতীয় সড়ক এবং বিভিন্ন স্থানীয় রাস্তা হয়ে আমাদের পশ্চিম বর্ধমান জেলায় প্রবেশ করে আসানসোল বরাকর কুলটি এবং সালানপুরের এবং বারাবনি বিভিন্ন কাঠগোলায় ঢুকে যাচ্ছে। এতে রাজ্যের রাজস্ব কর ক্ষতি হচ্ছে যেখানে ১০% কাঠ বৈধভাবে প্রবেশ করছে কিন্তু ৯০% অবৈধভাবে প্রবেশ করে রাজ্যের রাজস্ব করে একটি ক্ষতি দেখা যাচ্ছে এই বিষয়ে ঝাড়খন্ড এবং বাংলা রাজ্যের বনদপ্তর কে ব্যবস্থা নেওয়ার কঠোর অনুরোধ জানিয়েছেন প্রকৃতি প্রেমীরা ।