অবশেষে চিত্তরঞ্জন লোয়ার কেশিয়ার পকেট গেটের পতন ঘটলো
![](https://i0.wp.com/bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2020/08/IMG-20200825-WA0033.jpg?w=800&ssl=1)
![](https://i0.wp.com/bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2023/10/IMG-20230207-WA0151-e1698295248979.webp?resize=768%2C512&ssl=1)
বেঙ্গল মিরর, রিক্কী বাল্মীকি, চিত্তরঞ্জন:করোনা জেরে সতর্কতা সরূপ
চিত্তরঞ্জন শহরের পকেট গেট গুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিলো চিত্তরঞ্জন রেল প্রশাসনের তরফে।
কিন্তু পরিস্থিতির একটু সামাল দেওয়ার পর সমস্ত পকেট গেট খোলা হলেও খোলা হয়েছিলো না লোয়ার কেশিয়ার পকেট গেটটি।
স্থানীয়রা বারবার চিত্তরঞ্জন রেল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন কিন্তু কোনো লাভ হয়নি অবশেষে
রাস্তা অবরোধ করা হলে রেল কর্তৃপক্ষ আশ্বাসদেন এই পকেট গেট খুলে দেওয়া হবে,কিন্তু দিনের পর দিন পর হলেও গেট আর খোলা হয়নি।
অবশেষে এলাকাবাসীরা একত্রিত হয়ে গেট খুলে দেয় এবং দেওয়াল ভেঙ্গে ফেলে যাতায়াতের রাস্তা করে নেন।
এই গেট দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ যাতায়াত করতেন। কল্যাণগ্রাম,প্রান্তপল্লী,
কুসুমকানালি,অরবিন্দ নগর,
নেতাজী কলোনি ইত্যাদি জায়গার বাসিন্দারা ঘুরে তিন নম্বর গেট দিয়ে না গিয়ে এই পকেট গেট দিয়েই চিত্তরঞ্জনে আসা-যাওয়া করতেন।
সি এল ডব্লিউর অবসরপ্রাপ্ত অনেক কর্মী এইসব অঞ্চলে বাড়ি করে আছেন। তাদের বাজার হাট,হাসপাতাল যাওয়া কিংবা বিভিন্ন কাজে নিয়মিত চিত্তরঞ্জনে যেতে হয়,তারা প্রত্যেকেই এই গেট দিয়ে যাতায়াত করতেন।
এমনকি অনেক ব্যবসায়ী, রেলকর্মীও এইসব অঞ্চলে থাকেন।পকেট গেটটি বন্ধ করে দেওয়ায় ডিউটি যাতায়াতে তাদের প্রায় দেড় কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হচ্ছিল।গেট খুলে যাওয়া সমস্ত মানুষ খুশি প্রকাশ করেন।