ASANSOL

আসানসোল পকসো আদালতে সাজা ঘোষণা, নাবালিকাকে যৌন নির্যাতনে দোষী সাব্যস্ত প্রৌঢ়র ৩ বছর কারাদণ্ড

বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, রাজা বন্দোপাধ্যায়ঃ* পড়শি ৯ বছরের নাবালিকাকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত প্রৌঢ়র ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ড হলো। শুক্রবার আসানসোল জেলা আদালতের বিশেষ পকসো আদালতের বিচারক শরণ্যা সেন প্রসাদ এই সাজা ঘোষণা করেন। ২০১৯ সালে পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের হিরাপুর থানার বার্ণপুরের রাঙাপাড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছিলো। ৫৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত প্রৌঢ়ের নাম মহঃ সেলিম।

এদিন এই মামলার প্রধান সরকারি আইনজীবী বা পিপি স্বরাজ ওরফে বাচ্চু চট্টোপাধ্যায় বলেন, এই মামলায় নির্যাতিতা, অভিযোগকারী তার মা সহ মোট ৫ জন্য স্বাক্ষী দিয়েছেন। মামলার শুনানি শেষে বৃহস্পতিবারই বিশেষ পকসো আদালতের বিচারক ঐ প্রৌঢ়কে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন। এদিন ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২ হাজার টাকা জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দেন। সেই জরিমানা অনাদায়ে আরো ২ মাস অতিরিক্ত সাজা ভোগ করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, বিচারক নির্যাতিতাকে ক্ষতি পূরণ হিসাবে ১ লক্ষ টাকা দেওয়ার জন্য ডিস্ট্রিক্ট লিগ্যাল সেলকে নির্দেশ দিয়েছেন। জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১১ অক্টোবর বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ আসানসোলের হিরাপুর থানার বার্ণপুরের রাঙাপাড়া বাসস্ট্যান্ডের কাছে এবি টাইপ কোয়ার্টারের সামনে খেলা করছিলো ৯ বছরের নাবালিকা। সেই সময় তাকে ৫৭ বছরের প্রৌঢ় মহঃ সেলিম পাশে অন্য এক জায়গায় টেনে নিয়ে গিয়ে তার উপর যৌন নির্যাতন চালায়। নাবালিকার চিৎকারে আশপাশের লোকেরা দৌড়ে আসেন। তখন প্রৌঢ় তার মুখ চেপে ধরে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। সুযোগ বুঝে প্রৌঢ় পালিয়ে যায়। নাবালিকা পরে তার মাকে সব কথা জানায়। এরপর নাবালিকার মা গোটা ঘটনার কথা জানিয়ে হিরাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

তার ভিত্তিতে পুলিশ ভারতীয় দন্ডবিধির ৩৫৪/বি ও পকসো আইনের ৮ নং ধারায় মামলা করার পাশাপাশি অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। পুলিশ নাবালিকার শারীরিক পরীক্ষা করায় আসানসোল জেলা হাসপাতালে। স্বাক্ষীদের সাক্ষ্য ও তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে দুটি ধারাতেই দোষী সাব্যস্ত হয় ঐ প্রৌঢ়। পুলিশ মামলার চার্জশিট নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আদালতে জমা দেওয়ায় অভিযুক্ত জামিন পায়নি। তার কাস্টডি ট্রায়াল হলো বলে এদিন প্রধান সরকারি আইনজীবী বা পিপি জানান । পড়শি ৯ বছরের নাবালিকাকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত প্রৌঢ়র ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ড হলো।

শুক্রবার আসানসোল জেলা আদালতের বিশেষ পকসো আদালতের বিচারক শরণ্যা সেন প্রসাদ এই সাজা ঘোষণা করেন। ২০১৯ সালে পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের হিরাপুর থানার বার্ণপুরের রাঙাপাড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছিলো। ৫৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত প্রৌঢ়ের নাম মহঃ সেলিম।এদিন এই মামলার প্রধান সরকারি আইনজীবী বা পিপি স্বরাজ ওরফে বাচ্চু চট্টোপাধ্যায় বলেন, এই মামলায় নির্যাতিতা, অভিযোগকারী তার মা সহ মোট ৫ জন্য স্বাক্ষী দিয়েছেন। মামলার শুনানি শেষে বৃহস্পতিবারই বিশেষ পকসো আদালতের বিচারক ঐ প্রৌঢ়কে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন। এদিন ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২ হাজার টাকা জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দেন। সেই জরিমানা অনাদায়ে আরো ২ মাস অতিরিক্ত সাজা ভোগ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, বিচারক নির্যাতিতাকে ক্ষতি পূরণ হিসাবে ১ লক্ষ টাকা দেওয়ার জন্য ডিস্ট্রিক্ট লিগ্যাল সেলকে নির্দেশ দিয়েছেন। জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১১ অক্টোবর বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ আসানসোলের হিরাপুর থানার বার্ণপুরের রাঙাপাড়া বাসস্ট্যান্ডের কাছে এবি টাইপ কোয়ার্টারের সামনে খেলা করছিলো ৯ বছরের নাবালিকা। সেই সময় তাকে ৫৭ বছরের প্রৌঢ় মহঃ সেলিম পাশে অন্য এক জায়গায় টেনে নিয়ে গিয়ে তার উপর যৌন নির্যাতন চালায়। নাবালিকার চিৎকারে আশপাশের লোকেরা দৌড়ে আসেন। তখন প্রৌঢ় তার মুখ চেপে ধরে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। সুযোগ বুঝে প্রৌঢ় পালিয়ে যায়। নাবালিকা পরে তার মাকে সব কথা জানায়। এরপর নাবালিকার মা গোটা ঘটনার কথা জানিয়ে হিরাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তার ভিত্তিতে পুলিশ ভারতীয় দন্ডবিধির ৩৫৪/বি ও পকসো আইনের ৮ নং ধারায় মামলা করার পাশাপাশি অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। পুলিশ নাবালিকার শারীরিক পরীক্ষা করায় আসানসোল জেলা হাসপাতালে। স্বাক্ষীদের সাক্ষ্য ও তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে দুটি ধারাতেই দোষী সাব্যস্ত হয় ঐ প্রৌঢ়। পুলিশ মামলার চার্জশিট নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আদালতে জমা দেওয়ায় অভিযুক্ত জামিন পায়নি। তার কাস্টডি ট্রায়াল হলো বলে এদিন প্রধান সরকারি আইনজীবী বা পিপি জানান ।

Leave a Reply