প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধীর মূর্তির বেদি ভাঙাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক তরজা
বেঙ্গল মিরর, কাজল মিত্র :-মঙ্গলবার কুলটির শাকতোড়িয়া অঞ্চলে স্থানীয় বিজেপি নেতা অভিজিৎ আচার্যর দলীয় কার্যলয়ের সামনে থেকে প্রাক্তন দুই প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধীর আবক্ষ মূর্তির বেদি ভেঙে মূর্তি সরিয়ে ফেলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে জোর রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়। ঘটনার প্রতিবাদ করে স্থানীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্যরা প্রতিবাদ করে ও অভিজিৎ আচার্যের কাছে জবাবদিহি চায়।
এই বিষয় অভিজিৎ আচার্য বলেন তিনজন কংগ্রেসের নেতার সাথে আলোচনায় সহমতের মাধ্যমে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বিজেপির দলীয় পতাকার নীচে ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধীর মূর্তি শোভনিয় নয় বলে কংগ্রেসের দাবি। তাছাড়া এলাকাটি ও মূর্তিগুলির সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। তবে মূর্তিগুলি ভাঙা হয়নি। সেগুলি অন্যত্র সরিয়ে রাখা হয়েছে। সংস্কারের মাধ্যমে কংগ্রেসিদের সাথে সহমতে মূর্তিগুলি ওই স্থানে পুনস্থাপন করা হবে।
যদিও কুলটির কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি চণ্ডী চ্যাটার্জি বলেন, কোনো আলোচনা হয়নি। তাই জনসাধারণের কাছে ভূল বার্তা পৌঁছেছে। তবে অভিজিৎ আচার্য লিখিত ভাবে জানিয়েছেন জায়গাটির সংস্কার সাধনের মাধ্যমে মূর্তিগুলি পুন: প্রতিষ্ঠা করা হবে।
অন্যদিকে এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি নরেন চক্রবর্তী জানিয়েছেন, মূর্তি প্রতিষ্ঠার অধিকার সকলের আছে। কিন্তু ভেঙে ফেলার অধিকার কারো নেই। তাছাড়া ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধী দুজনেই ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ও ভারতরত্ন । আসলে বিজেপির এটাই কালচার। উল্লেখ্য অভিজিৎ আচার্য রাজনৈতিক জীবনের প্রথমে কংগ্রেসের সদস্য ছিলেন। সেই সময় তিনি তার দলীয় কার্যালয়ের সামনে মূর্তিগুলি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরবর্তী ক্ষেত্রে তৃণমূল হয়ে বিজেপিতে যোগদান করেন।
- West Bengal Summer Vacation : राज्य में जारी हुआ निर्देश, बच्चों को राहत
- BJP की सभा में भिड़े कार्यकर्ता, हंगामा, मारपीट से तनाव
- বোমা বিস্ফোরণ নিয়ে ঘটনাস্থলে উঠে এলো নানা তথ্য
- Burnpur रोड में टोटो पर गिरा पेड़
- জামুরিয়ার বাগডিহা – সিদ্ধপুর এলাকায় বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণ