আসানসোল গ্রামের গাজন উৎসবে বিজেপি ও সিপিএমের প্রার্থী, পুজো মন্ত্রী মলয় ঘটকেরও
বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, রাজা বন্দোপাধ্যায় ও সৌরদীপ্ত সেনগুপ্তঃ আসানসোল শহর তথা শিল্পাঞ্চলে যে কোন পুজোর মধ্যে অন্যতম ঐতিহ্যশালী হলো আসানসোল গ্রামের গাজন উৎসব। এই গাজন উৎসব এবারে ৩২৯ বছরের।
শুক্রবার রাতে সেই গাজন উৎসবে দেখা মিললো বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও মন্ত্রীদের।
এসেছিলেন রাজ্যের আইন ও শ্রম মন্ত্রী মলয় ঘটক। তার সঙ্গে ছিলেন আসানসোল পুরনিগমের মেয়র পারিষদ গুরুদাস ওরফে রকেট চট্টোপাধ্যায়। মন্ত্রী নিয়ম মেনে শিবমন্দিরে পুজোও দেন।
![](https://i0.wp.com/bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2023/10/IMG-20230207-WA0151-e1698295248979.webp?resize=768%2C512&ssl=1)
![](https://i0.wp.com/bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2024/04/img-20240413-wa03305456259807164871894.jpg?resize=375%2C500&ssl=1)
ঠিক এক মাস পরে আগামী ১৩ মে চতুর্থ দফায় আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন। তাই আসানসোল গ্রামের গাজন উৎসবে আসেন বিজেপি প্রার্থী সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া। তিনি রাজ্য কমিটির সদস্য কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায় ও জেলা সভাপতি বাপ্পা চট্টোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়েও শিবমন্দিরে পুজো দেন। ছিলেন বিজেপির রাজ্য ট্রেড সেলের কো-কনভেনার সুব্রত ওরফে মিঠু ঘাঁটি। বিজেপি প্রার্থী বুধা গ্রামের গাজন উৎসবেও গেছিলেন।
এসেছিলেন আসানসোল কেন্দ্রের সিপিএমের প্রার্থী জাহানারা খান। তার সঙ্গে ছিলেন দলের নেতা ও কর্মীরা। তবে আসানসোল গ্রামের গাজন উৎসবে আসেননি তৃনমূল কংগ্রেসের প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা।
তাদেরকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান শ্রী শ্রী নীলকণ্ঠেশ্বর দেবোত্তর ট্রাস্টের সভাপতি শচীন রায় সহ গাজন উৎসব কমিটির সদস্যরা।
প্রসঙ্গতঃ, গত ৯ এপ্রিল থেকে শ্রী শ্রী নীলকণ্ঠেশ্বর দেবোত্তর ট্রাস্টের তরফে শুরু হয়েছে আসানসোল গ্রামের গাজন উৎসব। এই গাজন উৎসব শেষ বাংলা নববর্ষের দিন অর্থাৎ রবিবার।