ইস্পাত নগরীর বিভিন্ন রাস্তায় বসছে ২৫১ টি সিসি ক্যামেরা
বর্ধমান – দুর্গাপুরের সাংসদ তহবিলের ৩০ লক্ষ টাকা, সাধারণ মানুষের সেফটি ও সিকিউরিটিকে গুরুত্ব
বেঙ্গল মিরর, দুর্গাপুর, রাজা বন্দোপাধ্যায়ঃ* বর্ধমান – দুর্গাপুরের সাংসদ তহবিলের ৩০ লক্ষ টাকায় ইস্পাত নগরী দুর্গাপুরের বিভিন্ন রাস্তায় বসানো হচ্ছে ২৫১টি সিসি ক্যামেরা। ইস্পাত নগরীর সাধারণ মানুষদের সেফটি ও সিকিউরিটিকে গুরুত্ব দিতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।শনিবার আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের দুর্গাপুর থানার ডিসিপি ( পূর্ব) অফিসে এক সাংবাদিক সম্মেলনে গোটা বিষয়টি জানান বর্ধমান দুর্গাপুরের সাংসদ কীর্তি আজাদ ও আসানসোল দুর্গাপুরের কমিশনার সুনীল কুমার চৌধুরী।সাংবাদিক সম্মেলনে সাংসদ বলেন, যে কোন শহরের সাধারণ মানুষের সেফটি ও সিকিউরিটি সবচেয়ে বেশি জরুরি। সেই কারণে আমার সাংসদ তহবিলের টাকা থেকে এই সিসি ক্যামেরা বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজন হলে সাংসদ তহবিল থেকে আরো টাকা দেওয়া হবে।




পুলিশ কমিশনার সুনীল কুমার চৌধুরী বলেন, শহরের বিভিন্ন জায়গা ও গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় নজরদারীর জন্য সিসি ক্যামেরা আগে থেকেই বসানো আছে। তবে নিরাপত্তার জন্য ও অপরাধ আরো কমাতে অনেক বেশি জায়গায় সিসি ক্যামেরার প্রয়োজন রয়েছে বলে আমাদের মনে হয়েছে । তার জন্য অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা সিস্টেম বসানো হচ্ছে বলে পুলিশ কমিশনার জানিয়েছেন । সাংসদ তহবিলের টাকায় এবার আরও ২৫১টি সিসিটিভি ক্যামেরা দুর্গাপুর শহর ও আশপাশের এলাকায় লাগানো হবে। তাতে সাধারন মানুষের নিরাপত্তা আরও বাড়বে।বিশেষ করে মহিলাদের নিরাপত্তার দিকে আরো জোর দেওয়া যাবে। ট্রাফিক ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও এই সিসি ক্যামেরা একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।
কমিশনার এর জন্য সাংসদ কীর্তি আজাদকে কৃতজ্ঞতা জানান।এর পাশাপাশি পুলিশ কমিশনার আরো বলেন, আসানসোলেও ৭০০ র মতো সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে। এদিনের এই সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে ছিলেন আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশের ডিসিপি ( পূর্ব) অভিষেক গুপ্তা, এসিপি ( দুর্গাপুর) সুবীর রায়, সিআই ( এ) রণবীর বাগ ও দুর্গাপুর থানার ওসি সঞ্জীব দে। জানানো হয়েছে, দুর্গাপুরের কোকওভেন থানা এলাকায় ৬৭টি, দুর্গাপুর থানায় ৮০টি, কাঁকসা থানা এলাকায় ৬২টি, এনটিএস থানা এলাকায় ৩০টি ও বুদবুদ থানায় ১২টি সিসি ক্যামেরা বসানো হবে।
সাধারণ মানুষের কাছে ২০০টাকা প্রতি মাসে দিতেই হবে দাবি করছে । আমি দূর্গাপুর কাঁদারোড থেকে বলছি।