আসানসোলে ধুমধামের সঙ্গে বসন্ত পঞ্চমী পালিত হল, বিভিন্ন জায়গায় আকর্ষণীয় সরস্বতী পুজো
বেঙ্গল মিরর, আসানসোল, সৌরদীপ্ত সেনগুপ্ত : (আসানসোলে বসন্ত পঞ্চমী) হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, প্রতি বছর মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে বসন্ত পঞ্চমী উত্সব অত্যন্ত উৎসাহের সঙ্গে পালিত হয়। কথিত আছে যে এই দিনে দেবী সরস্বতীর আরাধনা করলে বুদ্ধি ও জ্ঞানের আশীর্বাদ পাওয়া যায়, তাই ছাত্ররা অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসের সাথে মায়ের পূজা করে। শনিবার শিল্পাঞ্চলে বিদ্যার দেবী সরস্বতীর আরাধনা করা হয়।
আসানসোলেও আজ সরস্বতী পুজো চারদিকে পালিত হচ্ছে, ছাত্ররা বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট প্যান্ডেল তৈরি করে পুজো করছে। স্কুল-কলেজেও মহা আড়ম্বর সহকারে পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি এলাকায় আকর্ষণীয় পূজার আয়োজন করা হয়। যেখানে বিপুল সংখ্যক ভক্তের সমাগম ঘটে।বিভিন্ন রাস্তা , পাড়া থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরস্বতী পূজার আয়োজন করা হয়। আসানসোল মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন হেডকোয়ার্টারে হেডকোয়ার্টার এমপ্লয়িজ রিক্রিয়েশন ক্লাব দ্বারা পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল। এখানে উপস্থিত ছিলে ওএস বীরেন্দ্রনাথ অধিকারী, কল্লোল রায়, সাগর শর্মা, তাপস কর্মকার, সিদ্ধেশ্বর চ্য়াটর্জী, বানীব্রত রায়, অর্ণব হাজরা, পবন শর্মা সহ অন্য় কর্মীরা। ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ইস্টার্ন রেলওয়ে প্রাইমারি স্কুলেও সরস্বতী পূজার আয়োজন করা হয়।
আসানসোলের এসবি গড়াই রোড, আটা চাক্কি গালিতে নেতাজি সঙ্ঘ ক্লাবের দ্বারা ধুমধাম করে পালিত হচ্ছে সরস্বতী পূজা। ক্লাবের সদস্য রমেশ রজক জানান, টানা ১৮ বছর ধরে এখানে ধুমধাম করে সরস্বতী পূজা হয়ে আসছে। ছাত্র-ছাত্রী ও এলাকাবাসীর অনেক অবদান রয়েছে। প্রতি বছর এই দিনে খিচড়িভোগেরও আয়োজন করা হয় যাতে এলাকার মানুষ প্রসাদ গ্রহণ করে।কল্যানপুর হাউজিং সেক্টরে, ধাদকা রোডে যুবক ক্লাব, রাধে-রাধে সংঘ সহ বিভিন্ন স্থানে আকর্ষণীয় সরস্বতী পূজার আয়োজন করা হয়। এছাড়া চাঁদমারীতে সরস্বতী পূজার আয়োজন করা হয়।
Photo Gallery below in Slide show
বার্নপুর এর শাস্ত্রীনগর এর সৃজনী ক্লাব এর পুজো কম্বোডিয়া দেশ এর মন্দিরের অনুকরনে
আসানসোল এর বার্নপুর এর শাস্ত্রীনগর এর সৃজনী ক্লাব এর পুজো এই বছর বত্রিশ বছরে পরলো ।
আনুমানিক ৮ ফুট উচ্চতার দেবী মুর্তি নির্মান করেছেন শিল্পী শ্রী কৃষ্ণ রুদ্র পাল(১ নাং মহীশিলা আসানসোল-৩), প্রতিমাতে সাবেকীআনার পাশাপাশি রয়েছে মণিপুরী সাজ ও বিভিন্ন রকম মাটির অলঙ্কার এর কাজ ও পেছনে রয়েছে ডাকসাজ এর চালির কাজ ।
মন্ডপ নির্মান হয়েছে এশিয়া মহাদেশ এর দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত কম্বোডিয়া দেশ এর মন্দিরের অনুকরনে , মন্ডপে রয়েছে বুদ্ধদেব এর মুখমন্ডলিকা এবং বিশ্বের নিঃসঙ্গতম হাতি কাভানের কল্পনায় মণ্ডপের দুপাশ জুরে রয়েছে দুটি বিশালাকার থার্মকল তৈরি হাতি । সবকিছুর সংমিশ্রণে গরে উঠেছে এক অপূর্ব মন্ডপ ।
মন্ডপ শিল্পী হলেন দুলাল মুখোপাধ্যায় (নবপল্লী,বাকি ডাঙ্গা,আসানসোল)
মন্ডপ এর চারিপাশে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আলোক সজ্জা, মন্ডপ এর দুই প্রান্তে রয়েছে দুটি আলোক প্রবেশদ্বার , একটির উচ্চতা ২৮ ফুট , অন্যটি ১৮ টি ফুটের, আলোক শিল্পী হলেন শ্রী সঞ্জয় রায় । সামাজিক অনুষ্ঠান এর মধ্যে রয়েছে আনুমানিক ৪০ জন দুস্থ ব্যাক্তিকে কম্বল দান, ভোগ বিতরন এর ব্যাবস্থা ।
Barakar
Asansol रेलपार गारूई नदी में मिली लाश, सनसनी
ASANSOL HISTORY : 1742 का जंगल ही है आज का आसनसोल