লছিপুরে গ্রাহককে মারধরের অভিযোগ, চাঞ্চল্য
বেঙ্গল মিরর, কাজল মিত্র :-আসানসোলের কুলটি থানার নিয়ামতপুর ফাঁড়ির অন্তর্গত লছিপুর দিশাজনকল্যাণ কেন্দ্রে গ্রাহককে মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা বার বার সামনে আসছে তারপরেও প্রসাশন মুখে কুলুপ এটে
রেখেছে ।এই দিশা জনকল্যাণ এর টাকা পুলিশ প্রসাশন থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহলে ভাগ দেওয়া হয় বলে সূত্রের খবর ।চলছে দালাল রাজ জার ফলে দূর দূরান্ত থেকে আসা গ্রহকদের দালাল ছিনতাইবাজদের কবলে পড়তো হয় ।
![](https://i0.wp.com/bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2024/05/img-20240520-wa01481045365085360283686.jpg?resize=500%2C428&ssl=1)
![](https://i0.wp.com/bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2023/10/IMG-20230207-WA0151-e1698295248979.webp?resize=768%2C512&ssl=1)
![](https://i0.wp.com/bengalmirrorthinkpositive.com/wp-content/uploads/2022/09/IMG-20220912-WA0029-e1663857152348-500x283.jpg?resize=500%2C283&ssl=1)
খবর সূত্রে যানা যায় ঝাড়খন্ডের পাকুড় থেকে দুই যুবক দিশাজনকল্যাণ কেন্দ্রে আসে।সেখানে এলে দিশা জনকল্যাণ কেন্দ্রের কিছু দালাল তাদের মারধর করে এবং তাদের কাছে জোর করে অনলাইন ৪৫ হাজার টাকা নিজেদের একাউন্ট ট্রেন্সফার করিয়ে নেওয়ার অভিযোগ আসে ।দুই যুবক বলেন যে তারা ডান্স দেখতে আসেন এবং তাঁদের কাছে অতিরিক্ত বিল দাবি করেন এবং তারপর তাঁদের কে মারধর করে এবং শেষ পর্যন্ত দালালররা মোবাইল ছিনিয়ে মোবাইল থেকে টাকা অনলাইন নিজেদের আকাউন্ট ট্রান্সফার করে নেয় ।
এই ঘটনায় লছিপুর দিশা জনকল্যাণ কেন্দ্রে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ।একই সাথে এই ধরণের ঘটনা বন্ধ করার আবেদন করেন যৌনকর্মীরা।যৌনকর্মীদের বক্তব্য যে এই ধরণের ঘটনা ঘটলে ধীরে ধীরে গ্রাহকদের আশা কমে যাবে ফলে তাতে অসুবিধার সম্মুখীন পড়তে হবে যৌনকর্মীদের ফলে তারাও একইসাথে দাবি করছেন দালালদের অত্যাচার থেকে মুক্তি হয় যেন দিশাজনকল্যাণ কেন্দ্র। ঘটনার বিষয়টি পাকুড় থেকে আসা দুইযুবক নিয়ামতপুর ফাঁড়িতে জানায় বলে যানান ।এখন দেখার দালাল রাজ থেকে লছিপুর দিশাজনকল্যাণ কেন্দ্র মুক্তি হয় কিনা ।
- केंद्रीय बजट में बंगाल की अवहेलना : हरेराम सिंह
- সরকারি জমি চিহ্নিত করে লাগানো হলো বোর্ড
- দূষণ নিয়ন্ত্রণের দাবি নিয়ে কারখানা গেটে বিক্ষোভ
- शादी के इवेंट आयोजन के नाम पर 5 लाख की ठगी, गिरफ्तार
- Asansol टोटो चालक घबराए नहीं सर्वसम्मति से होगा फैसला : अभिजीत घटक