সমাজের সকল স্তরের তরফে রাষ্ট্রীয় জনাধিকার সুরক্ষা পার্টির সর্বভারতীয় সভাপতি দেবকুমার চট্টোপাধ্যায়কে সন্মান জানানোর দাবী উঠলো
বেঙ্গল মিরর, কোলকাতা: সারাদেশে জুড়ে জাঁকিয়ে বসেছে করোনা আতঙ্ক। চলছে লকডাউন। করোনার মতোন এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে দুঃস্থ মানুষজনের হাতে দিনে দুবেলা অন্ন তুলে দিচ্ছেন আর.জে.এস.পি-র সর্বভারতীয় সভাপতি দেবকুমার চট্টোপাধ্যায়। শহরতলি বাদেরও রাজ্যের প্রতিটি প্রান্তে যেমন, আসানসোল, বর্ধমান, বাঁকুড়ার মতো প্রত্যন্ত অঞ্চলে দুঃস্থ মানুষজনের হাতে তিনি রোজ খাদ্য সামগ্রী তুলে দিচ্ছেন।
এছাড়াও কলকাতার অফিস দেব টিভির তরফেও প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৫০ জন দুঃস্থের হাতে রান্না করা খাবার তুলে দিচ্ছেন। এই মুহূর্তে সব মিলিয়ে তিনি রাজ্যে উপস্থিত ১৩ হাজার মানুষের কাছে এই খাবার পৌঁছে দিতে পেরেছেন। এছাড়াও রাজ্যের বাইরে দিল্লি, মুম্বাইয়ের মতোন করোনা হটস্পট এলাকা গুলিতেও প্রতিনিয়ত দুঃস্থদের জন্য এই খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন। এইখানেই শেষ নয়, রাজ্যে করোনা পরিস্থিতির কথা ভেবে কিছুদিন আগেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ত্রাণ তহবিলে এক লক্ষ একশো টাকা তিনি দান করেছেন। এর আগেও তিনি প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে টাকা দান করেছিলেন এবং আজ আবারও এমতো অবস্থায় তিনি এক লক্ষ টাকা প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিলে দান করলেন। ফলে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে সবসময় দাঁড়িয়ে আরজেএসপি। রাজনৈতিক রং এবং কোনো রকম ধর্মীয় ভেদাভেদ না দেখে সকলকেই এই খাবার দিচ্ছেন। এছাড়াও আর কিছুদিনের মধ্যেই আদিবাসী এলাকা গুলিতেও আরজেএসপি দলের তরফে দেওয়া ত্রান পৌঁছে যাবে। এই মুহূর্তে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষ গুলির দাবী, তাদের পাশে দাঁড়ানো এই প্রিয় মানুষটি অর্থাৎ আরজেএসপির সর্বভারতীয় সভাপতি দেবকুমার চট্টোপাধ্যায়কে যেন রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি দিয়ে যথাযথ সম্মান প্রদান করা হয়। এবিষয়ে রাষ্ট্রীয় জনাধিকার সুরক্ষা পার্টির (আরজেএসপি) সর্বভারতীয় সভাপতি দেবকুমার চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমি পুরস্কার পাওয়ার জন্য বা রাজনীতি করার জন্য কোনো রকম ত্রাণ দিচ্ছি না। আমি এই দুঃ সময়ে মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাই। এখন সাধারণ মানুষেরা যদি এবিষয়ে কোনো রকম চিন্তা ভাবনা করে এবং তারা যদি চায়, এইটা সম্পূর্ণ তাদের ব্যাপার।”